• রবিবার, ০৮ জুন ২০২৫, ০৩:১৫ পূর্বাহ্ন
  • [gtranslate]
Headline
সিলেটের কানাইঘাট থানা পুলিশ কর্তৃক ওয়ারেন্টভূক্ত আসামী গ্রেফতার সিলেটের কানাইঘাট থানা পুলিশ কর্তৃক কানাইঘাটনের চাঞ্চল্যকর শিহাব হত্যা মামলার পলাতক মূল আসামীসহ ০২ আসামী গ্রেফতার আশুলিয়া রিপোর্টার্স ইউনিটির কমিটি গঠিত – সভাপতি সৌরভ সাধারণ সম্পাদক সাকিব এবার ভারত থেকে আনা হলো ৯৫টি মহিষ। দক্ষিণ চট্টগ্রামের সর্ববৃহৎ গরুর বাজার আনোয়ারার সরকার হাট, যানজটে চরম ভোগান্তিতে! সদস্য আহ্বান সারা বাংলাদেশ ব্যাপী সদস্য সংগ্রহ চলছে ঈদুল আজহা উপলক্ষে দেশবাসীকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও মোবারকবাদ জানালেন- রিয়াদুল ইসলাম জামাল পবিএ ঈদ উল আযহা উপলক্ষে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন- মোঃ গিয়াস গাজী পবিএ ঈদ উল আযহা উপলক্ষে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন- সৈয়দ মোঃ সাইফুল ইসলাম প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

ভান্ডারিয়ায় স্ত্রী ও শাশুড়িকে গলা কেটে হত্যা করেছে চা বিক্রেতা

Reporter Name / ৭৪ Time View
Update : মঙ্গলবার, ৬ মে, ২০২৫

ভান্ডারিয়া(পিরোজপুর) প্রতিনিধি:

পিরোজপুরের ভান্ডারিয়া উপজেলার ধাওয়া গ্রামে স্ত্রী ও শাশুড়িকে গলা কেটে হত্যা করেছে এক চা বিক্রেতা। সোমবার রাত ১১টার দিকে উপজেলার ধাওয়া গ্রামে নির্মম এ হত্যাকান্ডের ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন- ভান্ডারিয়া উপজেলার ধাওয়া গ্রামের নূর মোহাম্মদ আলীর স্ত্রী ফরিদা বেগম (৬৫) এবং তার মেয়ে চম্পা বেগম (৩২) হত্যাকান্ডের ঘটনার পর অভিযুক্ত মোঃ ওবায়দুল হক বাদল খান (৪৫) পলাতক রয়েছে। তবে কি কারণে হত্যাকান্ডের ঘটনা ঘটেছে এ বিষয়ে কিছুই বলতে পারেনি নিহতের স্বজন কিংবা স্থানীয়রা।
স্থানীয়রা জানায়, অভিযুক্ত মোঃ ওবায়দুল হক বাদল খান এর আগে ৩ বার বিয়ে করেছিল। সর্বশেষ গত ১৬ এপ্রিল ২০২৫ প্রতিবেশী চাচাতো বোন চম্পাকে বিয়ে করে সে। এরপর থেকেই সে স্ত্রী চম্পা, শাশুড়ি ফরিদা বেগম এবং প্রথম স্ত্রীর ছেলে ইয়াসিনকে (১০) নিয়ে একটি ফাঁকা বাড়িতে বাসবাস করত। সোমবার রাত ১১টার দিকে ইয়াছিন ঘর থেকে পালিয়ে এক প্রতিবেশীকে জানায় যে, তার বাবা সৎ মা চম্পা এবং সৎ নানী অর্থাৎ চম্পার মাকে হত্যা করেছে। এ খবর বলে ছেলে আত্মগোপনে চলে যায় তার পরে তাকে আর এ রির্পোট লেখা পর্যন্ত তার কোন সন্ধান পাওয়া যায় নি। পরবর্তীতে চম্পার মামাতো বোন এবং প্রতিবেশী নাছিমা বেগমের ঘরের মধ্যে গিয়ে দুইজনকে মৃত অবস্থায় দেখতে পায়। এ সময় তাদের শরীরে আগুন জ¦লছিল। তখন তিনি টয়লেটের পানি দিয়ে অগুন নিয়ন্ত্র করে এবং এলাকা বাসী ও পুলিশ কে খবর দেন। কি কারণে এ হত্যাকান্ডের ঘটনা ঘটেছে এ বিষয়ে কেউই কিছু বলতে পারেনি। হত্যা কান্ডঘটনার পর থেকে অবুঝ শিশু পুত্র ইয়াসিনকে কে পাওয়া যাচ্ছে না। অবুঝ সন্তানকে পাওয়া গেলে হয়ত হত্যার কোন রহস্য পাওয়া যেতে পারে।
এদিকে খবর পেয়ে স্থানীয় থানার পুলিশ, ডিবি পুলিশ এবং সিআইডি পুলিশের একধিক টিম ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছ। অভিযুক্ত হত্যাকারী মোঃ ওবায়দুল হক বাদল খান ধাওয়া বাজারে একটি চায়ের দোকান আছে।
ভান্ডারিয়া থানার অফিসার ইন চার্জ আহমদ আনওয়ার জানায় পারিবারিক কারণে এ হত্যা কান্ড হতে পারে বলে প্রাথমিক ধারনা করা যাচ্ছে। তিনি ২০দিন আগে ৪র্থ বিবাহ করেন এখানে অন্য কোন কারণ আছে কিনা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

Facebook Comments Box


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
bdit.com.bd