বিশেষ প্রতিনিধি:
দুই ভাই মিলে করছে রমরমা মাদকদ্রব্যের ব্যাবসা এলাকাবাসী কিছু বলতে গেলেই কিশোর গ্যাং দিয়ে দিচ্ছি প্রান নাশের হুমকি। এদের আতঙ্কে অতিষ্ঠ এলাকাবাসী। আওয়ামীলীগ ক্ষমতায় থাকাকালীন এই দুই ভাইয়ের নিজ মা এমপির বাসায় কাজ করতেন। তার ক্ষমতার বলে চালায় এসব মাদক দ্রব্যের ব্যাবসা। ৫ আগস্টের আগে ছাত্র আন্দোলন এর সময় যুবলীগ সহ অনন্য অঙ্গ সংগঠনের কাজ থেকে টাকা খেয়ে বাইপাইল গেয়েছিল ছাত্র আন্দোলনে ছাত্র পিটাতে। ক্ষমতায় আওয়ামীলীগ থাকাকালীন ভিবিন্ন মানুষের কাছ থেকে প্রতারনা করে নিয়েছে টাকা। এই রকম ভুক্তভোগী পাওয়া গেলে তার সাথে আলোচনা করেন সাংবাদিকরা জানতে পারেন। পল্লী বিদুৎ থাকাকালীন মোঃ আবসার আলীর কাছ থেকে পারিবারিক সমস্যার কথা বলে সারে পাঁচ লক্ষ টাকা ধার হিসাবে নেয়। যথাযথ সময় ফেরত দেয়নি। এবং আওয়ামীলীগ ক্ষমতাচ্যুত হলে পালিয়ে যায় নিজ গ্রাম বালিয়াকান্দি, রাজবাড়ীতে। মোস্তফা তার ভাই মোয়াজ্জেম এর সাথে জড়িয়ে পড়ে মাদক সেবন এবং মাদক ব্রিক্রির কাজে। এদিকে আবসার আলী তার নিজ পাওনা (৫৫০০০০) সারে পাঁচ লক্ষ টাকার জন্য মোস্তফা কে একাধিকবার ফোন করলে ফোন রিসিভ করেনা আনঅন্য নাম্বার দিয়ে কল দিলে রিসিভ করেন।এবং আমি আবসার আলী তার কাছে আমার পাওনাকৃত টাকা চাইলে আজকাল তালবাহানা শুরু করে। এক পর্যায়ে টাকা দিবেনা এই কথা বলে। আমি আবসার আলী পরবর্তীতে টাকা চাইলে আমাকে প্রান নাশের হুমকি প্রধান করে। এই বিষয় বস্তুগুলো টাকা দেয়ার সময় যাহারা সাক্ষী ছিল তাদের নিকট জানালে তাহারা আইনগত পদক্ষেপ নিতে বলে। তাই আমি আবসার আলী মোস্তফার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করি। এবং এইসমস্ত লোকজন যাহারা দেশের যুব সমাজ কে নষ্ট করে। এবং তরুণ ছাত্রদের পিটানোর জন্য লাঠি সোটা নিয়ে বাইপাইল অবস্থান নিয়েছিলেন। তাদের আইনের আওতায় এনে এদের কঠিন তম বিচার হওয়া উচিত। তাতে শান্তি পাবে এলাকাবাসী ও সাধারণ জনগন। আবসার আলী বলেন – আমার কাছ থেকে পারিবারিক সমস্যার কথা বলে টাকা দার হিসাবে নেন মোস্তফা। আওয়ামীলীগ সরকার যাবার পরে সেও ঢাকা থেকে লাপাত্তা হয়ে যান। তাই আমি ভুক্তভোগী তার বিরুদ্ধে মামলা করেছি। আইনের কাছে আমার জোড় দাবি আমার পাওনাকৃত টাকা সঠিক ভাবে আমি যাতে পাই। তার পাশাপাশি এসব প্রতারক চক্র ও মাদক সেবন এবং ব্রিক্রি করে এদের ও বিচার হওয়া উচিত।