• রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫, ০১:১৫ অপরাহ্ন
  • [gtranslate]
Headline
বিটিএসএফ কেন্দ্রীয় কমিটির উদ্যোগে অনুষ্ঠিত হলো ঈদ পূর্ণমিলনী অনুষ্ঠান। পার্বত্য চট্টগ্রামে জাতিগত বৈষম্য এবং পাহাড় নিয়ে দেশি-বিদেশিদের ষড়যন্ত্র অবগত করে স্মারকলিপি প্রদান করেন: পার্বত্য চট্টগ্রাম ছাত্র পরিষদ। চট্টগ্রামে শিশুটির লাশ দীর্ঘ ১৪ ঘণ্টা পর নিজ বাসার পাশেই ভেসে উঠলো কয়রায় এক যুগ আগের হত্যা মামলায় ৬ সাংবাদিকসহ ১১৩ জনের বিরুদ্ধে মামলা সাংবাদিকের প্রাণনাশের হুমকির প্রতিবাদে সাতক্ষীরায় মানববন্ধন জয়পুরহাটের পাঁচবিবিতে দুই ভূয়া ডি বি পুলিশ আটক পাহাড়ি শিক্ষার্থীর(চবি) মুক্তিতে এখন কেন সেনাবাহিনীর দরকার? চট্টগ্রামে আত্মীয়ার বাসায় বেড়াতে এসেই যেন কাল হলো শিশুটির মায়ের পার্বত্য চুক্তি বিচ্ছিন্নতাবাদী এলিট শ্রেণী চাকমার স্বার্থ রক্ষার ব্যতিরেকে অন্যান্য জাতিগোষ্ঠীর অধিকার আদায়ে অকেজো। দক্ষিণ চট্টগ্রামের কর্ণফুলীতে আগুনে পুড়ে ছাই ৬ বসত ঘর, নারীসহ দগ্ধ ৩

অধ্যক্ষের ছেলের বিয়েতে বাধ্যতামূলক ৫০০ টাকা চেয়ে নোটিশ

Reporter Name / ৯৭ Time View
Update : শুক্রবার, ৫ জুলাই, ২০২৪

স্টাফ রিপোর্টার:

সরকারি শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো. মোহসীন কবীরের ছেলের বিবাহোত্তর সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। এ অনুষ্ঠানে অংশ নিতে কলেজটির কর্মচারীদের জন্য বাধ্যতামূলক ৫০০ টাকা ফি নির্ধারণ করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (৪ জুলাই) এ বিষয়ক একটি বিজ্ঞপ্তি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। এরপরই শুরু হয় আলোচনা-সমালোচনা।

আগামী শুক্রবার (১২ জুলাই) সন্ধ্যা ৭টায় রাজধানীর বেইলি রোডস্থ অফিসার্স ক্লাবে এ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হবে।

গত ২৪ জুন দেওয়া সে নোটিশে বলা হয়েছে, আগামী ১২ জুলাই সন্ধ্যা ৭টায় নগরীর বেইলি রোডস্থ অফিসার্স ক্লাবে মাননীয় অধ্যক্ষ মহোদয়ের পুত্রের বিবাহোত্তর সংবর্ধনার আয়োজন করা হয়েছে। ওই আয়োজনে আপনি নিমন্ত্রিত।

এ উপলক্ষে সব কর্মচারীকে শুভেচ্ছা উপহার হিসেবে বাধ্যতামূলকভাবে ৫০০ টাকা কলেজের ক্যাশ সরকার মো. আবুল হোসেনের নিকট আগামী ০৫ জুলাইয়ের মধ্যে জমাদানের জন্য অনুরোধ করা হলো।

বিজ্ঞপ্তিতে স্বাক্ষর করা প্রধান সহকারী মামুন বলেন, সামাজিক প্রথা হিসেবে এই টাকা চাওয়া হয়েছে। আপনারা দেন না?

এ বিষয়ে সরকারি শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো. মোহসীন কবীর বলেন, আমি সব কর্মকর্তা, কর্মচারীকে কার্ড দিয়ে দাওয়াত দিয়েছি এবং সবাইকে মুখেও বলেছি কোনো উপহারসামগ্রী না আনার জন্য। কিন্তু প্রধান হেড ক্লার্ক এটা কেন করল বুঝলাম না।

অধ্যক্ষ মোহসীন আরও বলেন, তাকে আজকে বিকেলে জিজ্ঞেস করলে সে বলে এর আগেও এমন করা হয়েছে, তাই এবারও সে নোটিশ দিয়ে টাকা চেয়েছে। আমি কাল সকালে তাকে শোকজ করব কেন সে আমার মানসম্মানে আঘাত আনল এভাবে নোটিশ দিয়ে।

 

Facebook Comments Box


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
bdit.com.bd