মোঃ জামাল হোসেন
সাভার প্রতিনিধি,
ছাত্রজনতা হত্যার সাথে সরাসরি জড়িত মোঃ কবির হোসেন। (পিতা আব্দুল বারেক) সাফাত আহম্মেদ(১৯) পিতা,কবির হোসেন।সাভার ভাকুতার বাসিন্দা। মোঃ সোহান (২৩) পিতা আব্দুল খালেক। আটিবাজার কেরানীগঞ্জের বাসিন্দা। আরও তিন চারজন ছিল অজ্ঞাত। গোলাম মোস্তফা বলেন- তাহারা আমার পূর্বের পরিচিত। মোঃ কবীর হোসেন পূর্বের শত্রুতার জেড় ধড়ে। গত ০৫.০৮.২০২৪ইং ছাত্রজনতা হত্যায় সরাসরি জড়িত ছিল। এই প্রমান আমার হাতে থাকা মোবাইল ফোনে ছিল। এই তথ্য জানতে পেরে আমাকে ভিবিন্ন সময় হত্যার হুমকি দিতো। এই সমস্ত বিষয় নিয়ে গত ০৫.০৪.২০২৫ইং রোজ শনিবার দিনগত রাতে আনুমানিক ৯ টার সময়। সাভার থানাধীন ভাকুরতা এলাকায় চায়ের দোকানে চা খেয়ে বাড়ির উদেশ্য রওয়ানা হই। উল্লেখিত নাম মোঃ কবির হোসেন, সাফাত আহম্মেদ, মোঃ সোহান, আরও অজ্ঞাত তিন চারজন আমার উপরে অতর্কিত হামলা চালায়। আমাকে হত্যার উদ্দেশ্য শরীরের ভিবিন্ন স্থানে আঘাত করে। আমার ডাক চিৎকারে এলাকার লোকজন ছুটে আসলে আমি প্রানে বেঁচে যাই। এবং তারা ঘটনাস্থল থেকে পালাইয়া যায়। আমি প্রাথমিক চিকিৎসা শেষ করে সাভার মডেল থানায় তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করি। প্রশাসনের কাছে আমার অনুরোধ এই সমস্ত লোকজনকে আইনের আওতায় এনে। কঠিন বিচার করা হোক।